১০:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫

সীমান্তে দাউদাউ সংঘর্ষ

Md Reyadh
  • আপডেট সময় ০৫:৫৬:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫
  • / ৩০ বার পড়া হয়েছে

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। পাকিস্তান থেকে চালানো মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ভারতের জম্মু, উদমপুর ও পাঠানকোটসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা পাকিস্তানের এই হামলাগুলোর বেশিরভাগই প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে। তবে কিছু হামলা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে, যার ফলে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় তারা লাহোরসহ পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা ভারতের ২৫টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে এবং এই হামলায় একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছে। তারা ভারতের এই হামলাকে “যুদ্ধের কাজ” বলে অভিহিত করেছে এবং প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে।

এই সংঘর্ষের ফলে উভয় দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও খারাপ হয়েছে। ভারত পাকিস্তানের কূটনীতিকদের বহিষ্কার করেছে এবং পাকিস্তানও ভারতের বিরুদ্ধে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া, উভয় দেশকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে, এই সংঘর্ষ পরমাণু যুদ্ধের দিকে গড়াতে পারে, যা সমগ্র অঞ্চলের জন্য বিপর্যয়কর হবে।

বর্তমানে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে এবং উভয় দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ এবং কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সীমান্তে দাউদাউ সংঘর্ষ

আপডেট সময় ০৫:৫৬:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। পাকিস্তান থেকে চালানো মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ভারতের জম্মু, উদমপুর ও পাঠানকোটসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা পাকিস্তানের এই হামলাগুলোর বেশিরভাগই প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে। তবে কিছু হামলা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে, যার ফলে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায় তারা লাহোরসহ পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা ভারতের ২৫টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে এবং এই হামলায় একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছে। তারা ভারতের এই হামলাকে “যুদ্ধের কাজ” বলে অভিহিত করেছে এবং প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে।

এই সংঘর্ষের ফলে উভয় দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও খারাপ হয়েছে। ভারত পাকিস্তানের কূটনীতিকদের বহিষ্কার করেছে এবং পাকিস্তানও ভারতের বিরুদ্ধে বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া, উভয় দেশকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে, এই সংঘর্ষ পরমাণু যুদ্ধের দিকে গড়াতে পারে, যা সমগ্র অঞ্চলের জন্য বিপর্যয়কর হবে।

বর্তমানে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে এবং উভয় দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ এবং কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।