১১:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

Md Reyadh
  • আপডেট সময় ০৫:৫২:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫
  • / ২৫ বার পড়া হয়েছে

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন: সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি ও সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধ

বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমের খসড়া অধ্যাদেশ অনুমোদন করেছে, যার মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি এবং সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই অধ্যাদেশটি সন্ত্রাসবিরোধী আইন ও নীতি আরও কঠোর করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে, যা দেশের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বিশেষত, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি বা সত্তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরও শক্তিশালী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সন্ত্রাসবিরোধী এই নতুন অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সত্তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা, তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করারও প্রক্রিয়া সহজ হবে।

এছাড়া, এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে সন্ত্রাসী সংগঠন ও তাদের সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করা হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই আইনটির মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে এবং দেশের সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও কল্যাণ সুরক্ষিত থাকবে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন কার্যকর করার জন্য দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে, যাতে তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দ্রুত সনাক্ত এবং প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।

এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে সরকার আশা করছে, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও দেশদ্রোহী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হবে, যা দেশের শান্তি এবং অগ্রগতির জন্য সহায়ক হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

আপডেট সময় ০৫:৫২:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন: সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি ও সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধ

বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমের খসড়া অধ্যাদেশ অনুমোদন করেছে, যার মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি এবং সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই অধ্যাদেশটি সন্ত্রাসবিরোধী আইন ও নীতি আরও কঠোর করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে, যা দেশের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বিশেষত, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি বা সত্তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় আরও শক্তিশালী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সন্ত্রাসবিরোধী এই নতুন অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সত্তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা, তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করারও প্রক্রিয়া সহজ হবে।

এছাড়া, এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে সন্ত্রাসী সংগঠন ও তাদের সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করা হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই আইনটির মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে এবং দেশের সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও কল্যাণ সুরক্ষিত থাকবে।

সন্ত্রাসবিরোধী আইন কার্যকর করার জন্য দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হবে, যাতে তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দ্রুত সনাক্ত এবং প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।

এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে সরকার আশা করছে, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও দেশদ্রোহী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হবে, যা দেশের শান্তি এবং অগ্রগতির জন্য সহায়ক হবে।